নিম্নে যে কবিরা গুনাহ গুলোর বর্ণনা পেশ করছি সে গুলো কবিরা গুনাহ হওয়ার পক্ষে কুরান ও হাদীসে একাধিক প্রমান রয়েছে।এখানে এ সংক্ষিপ্ত পরিসরে তা উল্লেখ করা সম্ভব নয়।কিছু কবিরা গুনাহ যে গুলো এক বাক্যে বুজে আসেনা সেগুলো সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
১-আল্লাহ তাআলার সাথে শিরক করা
২-মানুষ হত্যা করা
৩-যাদু করা(ভান, টোনা মেরে মানুষের ক্ষতি করা
৪-নামাজ না পড়া
৫-জাকাত আদায়ে অস্বিকার করা
৬-কোন বৈধ কারণ ছাড়া রমজানের রোজা না রাখা
৭-শক্তি ও সামর্থ থাকা সত্বেও হজ্ব না করা
৮-পিতা মাতার অবাধ্য হওয়া
৯-স্বজনদের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রাখা এবং আত্মীয়তা ছিন্ন করা
১০-জিনা বা ব্যাভিচারে লিপ্ত হওয়া
১১-সমকামিতা বা মহিলার পেছন পথে সংগম করা
১২-সুদ খাওয়া
১৩-এতিমের সম্পদ ভক্ষণ(ভোগ)করা
১৪-আল্লাহ তাআলা ও তাঁর রাসূল সাঃ এর উপর মিথ্যা আরোপ করা
১৫-জিহাদের ময়দান থেকে পালিয়ে আসা
১৬-রাষ্ট্র প্রধান কতৃক প্রজাদের সম্পদ ও অধিকার আত্মসাত এবং প্রজাদের উপর অত্যাচার করা
১৭-অহংকার
১৮-মিথ্যা স্বাক্ষি দেয়া
১৯-মদ পান করা
২০-জুয়া
২১-সতি সাধবী মহিলার উপর মিথ্যা অপবাদ দেয়া
২২-যুদ্ধ লব্দ মাল থেকে আত্মসাত করা
২৩-চুরি করা
২৪-ডাকাতি করা
২৫-মিথ্যা কসম বা শপথ
২৬-জুলুম বা অত্যাচার
২৭-চাঁদাবাজি
২৮-হারাম মাল ভক্ষণ এবং যে কোন ভাবে তা ব্যবহার করা
২৯-আত্মহত্যা করা
৩০-মিথ্যা বলা
৩১-আল্লাহ প্রদত্ত ইসলামী বিধান বাদ দিয়ে মানব রচিত বিধানে বিচার কার্য সম্পাদন করা
৩২-ঘুষ খাওয়া এবং ঘুষ নিয়ে কারো পক্ষে রায় দেয়া
৩৩-পোষাক পরিচ্ছেদ,চলা ফেরা ইত্যাদীতে নারী পুরুষের রূপ ধারণ করা কিংবা পুরুষ নারীর রূপ ধারণ করা
৩৪-দু জনের মধ্যে বিবাদ সৃষ্টির চেষ্টা এবং (দাইয়ূছ)যে নিজের পরিবারের অপকর্ম কে উদারমনা হয়ে সমর্থন করে
৩৫-হালালকারী এবং যার জন্য হালাল করা হয়েছে(স্ত্রী কে তিন তালাক দেয়ার পর স্বামির জন্য ঐ স্ত্রী হারাম হয়ে যায়।কিন্তু ঐ মহিলার দ্বিতীয় কোথাও স্বাভাবিক বিয়ে হওয়ার পর যদি ঐ স্বামি তাকে তালাক দেয় তবে এই মহিলা তার প্রথম স্বামির জন্য হালাল হয়।পূণরায় বিয়ে করে তাকে গ্রহন করতে পারে।অথচ এখন দেখা যায় স্বামি স্ত্রীকে তালাক দেয়ার চুক্তি ভিত্তিক হিল্লা বিয়ে দেয়া হয় কিছু সময়ের জন্য।যখন চুক্তি মাফিক চুক্তি বিয়ের স্বামি মহিলাকে
তালাক দেয়,প্রথম স্বামি পূণঃ বিয়ে পড়ে তাকে গ্রহন করে।এটা শরিয়ত সন্মত নয়।এখানে চুক্তি ভিত্তিক স্বামি হল হালাল কারী আর প্রথম স্বামি হল যার জন্য হালাল করা হয়েছে।এখানে উভয়েই এই কবিরা গুনায় সমান অংশিদার।)
(চলবে)
১-আল্লাহ তাআলার সাথে শিরক করা
২-মানুষ হত্যা করা
৩-যাদু করা(ভান, টোনা মেরে মানুষের ক্ষতি করা
৪-নামাজ না পড়া
৫-জাকাত আদায়ে অস্বিকার করা
৬-কোন বৈধ কারণ ছাড়া রমজানের রোজা না রাখা
৭-শক্তি ও সামর্থ থাকা সত্বেও হজ্ব না করা
৮-পিতা মাতার অবাধ্য হওয়া
৯-স্বজনদের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রাখা এবং আত্মীয়তা ছিন্ন করা
১০-জিনা বা ব্যাভিচারে লিপ্ত হওয়া
১১-সমকামিতা বা মহিলার পেছন পথে সংগম করা
১২-সুদ খাওয়া
১৩-এতিমের সম্পদ ভক্ষণ(ভোগ)করা
১৪-আল্লাহ তাআলা ও তাঁর রাসূল সাঃ এর উপর মিথ্যা আরোপ করা
১৫-জিহাদের ময়দান থেকে পালিয়ে আসা
১৬-রাষ্ট্র প্রধান কতৃক প্রজাদের সম্পদ ও অধিকার আত্মসাত এবং প্রজাদের উপর অত্যাচার করা
১৭-অহংকার
১৮-মিথ্যা স্বাক্ষি দেয়া
১৯-মদ পান করা
২০-জুয়া
২১-সতি সাধবী মহিলার উপর মিথ্যা অপবাদ দেয়া
২২-যুদ্ধ লব্দ মাল থেকে আত্মসাত করা
২৩-চুরি করা
২৪-ডাকাতি করা
২৫-মিথ্যা কসম বা শপথ
২৬-জুলুম বা অত্যাচার
২৭-চাঁদাবাজি
২৮-হারাম মাল ভক্ষণ এবং যে কোন ভাবে তা ব্যবহার করা
২৯-আত্মহত্যা করা
৩০-মিথ্যা বলা
৩১-আল্লাহ প্রদত্ত ইসলামী বিধান বাদ দিয়ে মানব রচিত বিধানে বিচার কার্য সম্পাদন করা
৩২-ঘুষ খাওয়া এবং ঘুষ নিয়ে কারো পক্ষে রায় দেয়া
৩৩-পোষাক পরিচ্ছেদ,চলা ফেরা ইত্যাদীতে নারী পুরুষের রূপ ধারণ করা কিংবা পুরুষ নারীর রূপ ধারণ করা
৩৪-দু জনের মধ্যে বিবাদ সৃষ্টির চেষ্টা এবং (দাইয়ূছ)যে নিজের পরিবারের অপকর্ম কে উদারমনা হয়ে সমর্থন করে
৩৫-হালালকারী এবং যার জন্য হালাল করা হয়েছে(স্ত্রী কে তিন তালাক দেয়ার পর স্বামির জন্য ঐ স্ত্রী হারাম হয়ে যায়।কিন্তু ঐ মহিলার দ্বিতীয় কোথাও স্বাভাবিক বিয়ে হওয়ার পর যদি ঐ স্বামি তাকে তালাক দেয় তবে এই মহিলা তার প্রথম স্বামির জন্য হালাল হয়।পূণরায় বিয়ে করে তাকে গ্রহন করতে পারে।অথচ এখন দেখা যায় স্বামি স্ত্রীকে তালাক দেয়ার চুক্তি ভিত্তিক হিল্লা বিয়ে দেয়া হয় কিছু সময়ের জন্য।যখন চুক্তি মাফিক চুক্তি বিয়ের স্বামি মহিলাকে
তালাক দেয়,প্রথম স্বামি পূণঃ বিয়ে পড়ে তাকে গ্রহন করে।এটা শরিয়ত সন্মত নয়।এখানে চুক্তি ভিত্তিক স্বামি হল হালাল কারী আর প্রথম স্বামি হল যার জন্য হালাল করা হয়েছে।এখানে উভয়েই এই কবিরা গুনায় সমান অংশিদার।)
(চলবে)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন