পূর্বের পোষ্টে কবিরা গুনাহের ৩৫ নং পর্যন্ত আলোচনা করেছি।এখানে তার পর থেকে শুরু করছি
৩৬-প্রস্রাব থেকে পরিচ্ছন্ন না থাকা(এটা খৃষ্টান্দের একটি সংস্কৃতি)
৩৭-চতুস্পদ প্রাণীর মুখে লোহা দিয়ে চিহ্ন দেয়া
৩৮-দুনিয়া হাসিলের উদ্দ্যেশ্যে দ্বিনী এলেম শিক্ষা করা এবং এলেম শিক্ষা করে তা প্রচার ও প্রকাশ না করে লুকিয়ে রাখা
৩৯-গচ্ছিত মাল বা আমানতের খেয়ানত করা
৪০-কারো উপর দয়া,অনুগ্রহ,দান বা উপকার করে খোঁটা দেয়া
৪১-তাক্বদীর বা ভাগ্য কে অস্বিকার করা
৪২-চুপি চুপি লুকিয়ে মানুষের গোপন কথা শ্রবণ করা
৪৩-চোগলখোরি বা বিবাদ সৃষ্টির লক্ষ্যে এক জনের কথা অন্যের নিকট আদান প্রদান করা
৪৪-কাউকে লানত বা গালিগালাজ করা
৪৫-অঙ্গীকার,ওয়াদা বা চুক্তি ভঙ্গ করা
৪৬-জ্যোতিষি গনক বা যাদুকরকে বিশ্বাস করা
৪৭-স্ত্রী স্বামির অবাধ্য হওয়া
৪৮-মূর্তি বানানো বা প্রাণীর নোংরা ছবি,পেইন্টিং বানানো
৪৯-বিপদের সময় চিৎকার করে কান্নাকাটি করা,বুক বা মুখ চাবড়ানো,পরিধেয় পোষাক ছিঁড়ে ফেলে,মাথা ন্যড়া করা,চুল ছিঁড়ে ফেলা,নিজেদের জন্য ধ্বংশ ইত্যাদী ডেকে বিলাপ করা
৫০-বিদ্রোহ করা বা অতিরঞ্জিত করা
৫১-দুর্বল অধিনস্ত দাস দাসী,স্ত্রী কিংবা কোন প্রাণীর উপর হাত উঠানো বা প্রহার করা
৫২-প্রতিবেশী কে যেকোন ভাবে কষ্ট দেয়া
৫৩-কোন মুসলমান কে কষ্ট বা গালি দেয়া
৫৪-অহংকার বা সন্মানবোধ থেকে টাখনুর নীচে কাপড় পরিধান করা
৫৫-স্বর্ণ কিংবা রৌপ্যের পাত্রে আহার বা পান করা
৫৬-পুরূষ রেশমি কাপড়(সিল্ক)বা স্বর্ণ পরিধান করা
৫৭-গোলাম বা দাস মালিকের কাছ থেকে পালিয়ে যাওয়া(দাস এযুগে নেই)
৫৮-আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে প্রাণী জবাই করা যেমন শয়তানের নামে যাদু করার জন্য,মূর্তির নামে,পীর সাহেবের নিয়তে ইত্যাদী
৫৯-জেনে শুনে পিতাকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে পিতা বলে মানা বা দাবী করা
৬০-ঝগড়া বিবাদ,কারো সাথে নিজের ব্যাক্তিত্ত্ব প্রকাশ বা তাকে হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দ্যেশ্যে বিতর্কে লিপ্ত হওয়া
৬১-অতিরিক্ত পানি বেঁধে রাখা।যেমন কারো বাগান বা জমি উঁচু জায়গায় আর কারো নীচুতে।বৃষ্টি,ঝর্ণা,নদীর পানি উঁচু থেকে প্রবাহিত হয়ে নীচের দিকে আসে।উঁচু বাগান বা জমির মালিক তার জায়গায় পানি পর্যাপ্ত হওয়ার পরও অতিরিক্ত পানি যাতে নীচের দিকে প্রবাহিত হতে না পারে সে জন্য বাঁধ দিয়ে পানি আটকে রাখা
৬২-মাপে কম দেয়া(এটা খুব বেশি দেখা যায় আমাদের দেশের গোশ্ত বিক্রেতাদের মাঝে।এছাড়া অন্যরা ও করে থাকে।)
৬৩-আল্লাহ তাআলার পাকড়াও ও হস্তক্ষেপ থেকে নিশ্চিন্ত ও নির্ভয় হওয়া
৬৪-মৃত প্রাণীর গোস্ত এবং প্রাণীর রক্ত ও শুকরের গোস্ত খাওয়া
৬৫-কোন ওজর(শরীয়ত স্বিকৃত সমস্যা)ছাড়া জুমার নামাজ বা জামাত ছেড়ে দিয়ে একাকী নামাজ আদায় করা
৬৬-আল্লাহ তাআলার রহমত ও অনুগ্রহ থেকে নৈরাশ হওয়া
৬৭-কোন মুসলমান কে কাফির বলা
৬৮-ধোকাবাজী করা ও ঠকানো
৬৯-মুসলমানদের মধ্যে গোয়েন্দাগিরী ও তাদের গোপনীয়তা সম্পর্কে অবগত হওয়া(বিবাদ সৃষ্টির লক্ষ্যে)
৭০-সাহাবাদের কাউকে গালি দেয়া
৭১-অসৎ বা বিচারক
৭২-বংশ নিয়ে একে অপরকে তিরস্কার বা ধিক্কার দেয়া বা হেয় প্রতিপন্ন করা
৭৩-মৃত ব্যাক্তির উপর চিৎকার করে আহাজারি করা,বুক চাবড়িরা,বুক চাবড়িয়ে জামা কাপড় ছিড়ে বিলাপ করা
৭৪-রাস্তার চিহ্ন বা মাইলফলক সরিয়ে ফেলা(মিটিয়ে দেয়া)
৭৫-কোন অসৎকাজ প্রতিষ্ঠা কিংবা মানুষকে পথভ্রষ্টতার দিকে আহবান করা
৭৬-মহিলারা নিজের চুলের সাথে নকল চুল মিলানো এবং চেহারার লোম ইত্যাদী উঠানো সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য
৭৭-কোন ধাতব বা ধারাল বস্তু অন্যের দিকে উঁচু করা বা আঘাতের লক্ষ্যে নিশানা বানানো
৭৮-পবিত্র হারাম শরিফে(মক্কায়)বা হারামের সিমানার মধ্যে অন্যায় অত্যাচারে লিপ্ত হওয়া।
এখানে কবিরা গুনাহের বর্ণনা সমাপ্ত।নীচে সম্ভাব্য কিছু কবিরা গুনাহ উল্লেখ করছি,যা উলামায়ে কিরাম মূল গুনাহের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত করেননি।
সম্ভাব্য কবিরা গুনাহ
রাসূল সাঃ ইরশাদ করেন ঃ-
১-যে ব্যক্তি কারো স্ত্রীকে বা দাস কে স্বামি ও মালিকের বিরুদ্বে উস্কে দিল সে আমার উম্মতের অন্তর্ভূক্ত নয়
২-ভায়ের সাথে এক বৎসর সম্পর্ক ছিন্ন রাখা তাকে হত্যা করার সমতুল্য
৩-যে ব্যক্তির সুপারিশে আল্লাহ প্রদত্ত কোন শাস্তি রহিত হল সে যেন একাজ দ্বারা আল্লাহর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করল
৪-তোমরা মুনাফেক্বকে(সাইয়েদুনা)আমাদের নেতা বলোনা।মুনাফেক্বকে নেতা বললে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন
৫-যে ব্যক্তি বিনা অনুমতিতে কারো ঘরে উঁকি মেরে দেখল,ঐ পরিবারের জন্য তার চক্ষু নষ্ট করে দেয়া বৈধ
৬-যে ব্যক্তি মানুষের কৃতজ্ঞতা আদায় করেনা সে আল্লাহ তাআলার প্রতি ও অকৃতজ্ঞ।
কবিরা গুনাহ সর্ম্পকীত আমার গত তিনটি পোষ্ট হিজরী সপ্তম শতকের বিশিষ্ট মনীষী আল্লামা শামছুদ্দীন যাহবী রাহঃ এর সংক্ষিপ্ত আল কাবায়ের গ্রন্থ থেকে সঙ্কলন করা।কেউ বিস্তারীত দলিল সহ দেখতে চাইলে তার জন্য গ্রন্থটি দ্রষ্টব্য।আমি সংক্ষিপ্ত অনুবাদ করেছি।ছাপানোর ইচ্ছা আছে।দোয়া চাই সবার কাছে।যদি কারো দ্বারা ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় কোন কবিরা সংঘটিত হয়ে যায় তবে খাঁটি মনে তাওবা করা ছাড়া আল্লাহ তার এই গুনাহ মাফ করবেননা।তাওবার প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব সম্পর্কে আগামী পোষ্টে লিখার ইচ্ছা আছে।আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে সকল ছোট বড় গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার তৌফীক্ব দিন।আমীন।و صلى الله و سلم على نبينا محمد
৩৬-প্রস্রাব থেকে পরিচ্ছন্ন না থাকা(এটা খৃষ্টান্দের একটি সংস্কৃতি)
৩৭-চতুস্পদ প্রাণীর মুখে লোহা দিয়ে চিহ্ন দেয়া
৩৮-দুনিয়া হাসিলের উদ্দ্যেশ্যে দ্বিনী এলেম শিক্ষা করা এবং এলেম শিক্ষা করে তা প্রচার ও প্রকাশ না করে লুকিয়ে রাখা
৩৯-গচ্ছিত মাল বা আমানতের খেয়ানত করা
৪০-কারো উপর দয়া,অনুগ্রহ,দান বা উপকার করে খোঁটা দেয়া
৪১-তাক্বদীর বা ভাগ্য কে অস্বিকার করা
৪২-চুপি চুপি লুকিয়ে মানুষের গোপন কথা শ্রবণ করা
৪৩-চোগলখোরি বা বিবাদ সৃষ্টির লক্ষ্যে এক জনের কথা অন্যের নিকট আদান প্রদান করা
৪৪-কাউকে লানত বা গালিগালাজ করা
৪৫-অঙ্গীকার,ওয়াদা বা চুক্তি ভঙ্গ করা
৪৬-জ্যোতিষি গনক বা যাদুকরকে বিশ্বাস করা
৪৭-স্ত্রী স্বামির অবাধ্য হওয়া
৪৮-মূর্তি বানানো বা প্রাণীর নোংরা ছবি,পেইন্টিং বানানো
৪৯-বিপদের সময় চিৎকার করে কান্নাকাটি করা,বুক বা মুখ চাবড়ানো,পরিধেয় পোষাক ছিঁড়ে ফেলে,মাথা ন্যড়া করা,চুল ছিঁড়ে ফেলা,নিজেদের জন্য ধ্বংশ ইত্যাদী ডেকে বিলাপ করা
৫০-বিদ্রোহ করা বা অতিরঞ্জিত করা
৫১-দুর্বল অধিনস্ত দাস দাসী,স্ত্রী কিংবা কোন প্রাণীর উপর হাত উঠানো বা প্রহার করা
৫২-প্রতিবেশী কে যেকোন ভাবে কষ্ট দেয়া
৫৩-কোন মুসলমান কে কষ্ট বা গালি দেয়া
৫৪-অহংকার বা সন্মানবোধ থেকে টাখনুর নীচে কাপড় পরিধান করা
৫৫-স্বর্ণ কিংবা রৌপ্যের পাত্রে আহার বা পান করা
৫৬-পুরূষ রেশমি কাপড়(সিল্ক)বা স্বর্ণ পরিধান করা
৫৭-গোলাম বা দাস মালিকের কাছ থেকে পালিয়ে যাওয়া(দাস এযুগে নেই)
৫৮-আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে প্রাণী জবাই করা যেমন শয়তানের নামে যাদু করার জন্য,মূর্তির নামে,পীর সাহেবের নিয়তে ইত্যাদী
৫৯-জেনে শুনে পিতাকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে পিতা বলে মানা বা দাবী করা
৬০-ঝগড়া বিবাদ,কারো সাথে নিজের ব্যাক্তিত্ত্ব প্রকাশ বা তাকে হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দ্যেশ্যে বিতর্কে লিপ্ত হওয়া
৬১-অতিরিক্ত পানি বেঁধে রাখা।যেমন কারো বাগান বা জমি উঁচু জায়গায় আর কারো নীচুতে।বৃষ্টি,ঝর্ণা,নদীর পানি উঁচু থেকে প্রবাহিত হয়ে নীচের দিকে আসে।উঁচু বাগান বা জমির মালিক তার জায়গায় পানি পর্যাপ্ত হওয়ার পরও অতিরিক্ত পানি যাতে নীচের দিকে প্রবাহিত হতে না পারে সে জন্য বাঁধ দিয়ে পানি আটকে রাখা
৬২-মাপে কম দেয়া(এটা খুব বেশি দেখা যায় আমাদের দেশের গোশ্ত বিক্রেতাদের মাঝে।এছাড়া অন্যরা ও করে থাকে।)
৬৩-আল্লাহ তাআলার পাকড়াও ও হস্তক্ষেপ থেকে নিশ্চিন্ত ও নির্ভয় হওয়া
৬৪-মৃত প্রাণীর গোস্ত এবং প্রাণীর রক্ত ও শুকরের গোস্ত খাওয়া
৬৫-কোন ওজর(শরীয়ত স্বিকৃত সমস্যা)ছাড়া জুমার নামাজ বা জামাত ছেড়ে দিয়ে একাকী নামাজ আদায় করা
৬৬-আল্লাহ তাআলার রহমত ও অনুগ্রহ থেকে নৈরাশ হওয়া
৬৭-কোন মুসলমান কে কাফির বলা
৬৮-ধোকাবাজী করা ও ঠকানো
৬৯-মুসলমানদের মধ্যে গোয়েন্দাগিরী ও তাদের গোপনীয়তা সম্পর্কে অবগত হওয়া(বিবাদ সৃষ্টির লক্ষ্যে)
৭০-সাহাবাদের কাউকে গালি দেয়া
৭১-অসৎ বা বিচারক
৭২-বংশ নিয়ে একে অপরকে তিরস্কার বা ধিক্কার দেয়া বা হেয় প্রতিপন্ন করা
৭৩-মৃত ব্যাক্তির উপর চিৎকার করে আহাজারি করা,বুক চাবড়িরা,বুক চাবড়িয়ে জামা কাপড় ছিড়ে বিলাপ করা
৭৪-রাস্তার চিহ্ন বা মাইলফলক সরিয়ে ফেলা(মিটিয়ে দেয়া)
৭৫-কোন অসৎকাজ প্রতিষ্ঠা কিংবা মানুষকে পথভ্রষ্টতার দিকে আহবান করা
৭৬-মহিলারা নিজের চুলের সাথে নকল চুল মিলানো এবং চেহারার লোম ইত্যাদী উঠানো সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য
৭৭-কোন ধাতব বা ধারাল বস্তু অন্যের দিকে উঁচু করা বা আঘাতের লক্ষ্যে নিশানা বানানো
৭৮-পবিত্র হারাম শরিফে(মক্কায়)বা হারামের সিমানার মধ্যে অন্যায় অত্যাচারে লিপ্ত হওয়া।
এখানে কবিরা গুনাহের বর্ণনা সমাপ্ত।নীচে সম্ভাব্য কিছু কবিরা গুনাহ উল্লেখ করছি,যা উলামায়ে কিরাম মূল গুনাহের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত করেননি।
সম্ভাব্য কবিরা গুনাহ
রাসূল সাঃ ইরশাদ করেন ঃ-
১-যে ব্যক্তি কারো স্ত্রীকে বা দাস কে স্বামি ও মালিকের বিরুদ্বে উস্কে দিল সে আমার উম্মতের অন্তর্ভূক্ত নয়
২-ভায়ের সাথে এক বৎসর সম্পর্ক ছিন্ন রাখা তাকে হত্যা করার সমতুল্য
৩-যে ব্যক্তির সুপারিশে আল্লাহ প্রদত্ত কোন শাস্তি রহিত হল সে যেন একাজ দ্বারা আল্লাহর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করল
৪-তোমরা মুনাফেক্বকে(সাইয়েদুনা)আমাদের নেতা বলোনা।মুনাফেক্বকে নেতা বললে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন
৫-যে ব্যক্তি বিনা অনুমতিতে কারো ঘরে উঁকি মেরে দেখল,ঐ পরিবারের জন্য তার চক্ষু নষ্ট করে দেয়া বৈধ
৬-যে ব্যক্তি মানুষের কৃতজ্ঞতা আদায় করেনা সে আল্লাহ তাআলার প্রতি ও অকৃতজ্ঞ।
কবিরা গুনাহ সর্ম্পকীত আমার গত তিনটি পোষ্ট হিজরী সপ্তম শতকের বিশিষ্ট মনীষী আল্লামা শামছুদ্দীন যাহবী রাহঃ এর সংক্ষিপ্ত আল কাবায়ের গ্রন্থ থেকে সঙ্কলন করা।কেউ বিস্তারীত দলিল সহ দেখতে চাইলে তার জন্য গ্রন্থটি দ্রষ্টব্য।আমি সংক্ষিপ্ত অনুবাদ করেছি।ছাপানোর ইচ্ছা আছে।দোয়া চাই সবার কাছে।যদি কারো দ্বারা ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় কোন কবিরা সংঘটিত হয়ে যায় তবে খাঁটি মনে তাওবা করা ছাড়া আল্লাহ তার এই গুনাহ মাফ করবেননা।তাওবার প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব সম্পর্কে আগামী পোষ্টে লিখার ইচ্ছা আছে।আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে সকল ছোট বড় গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার তৌফীক্ব দিন।আমীন।و صلى الله و سلم على نبينا محمد
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন